এশিয়া
কাপ আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক দেওয়ান শফিউল আরেফীন টুটুল বলছিলেন, 'আয়োজনের
বিশালতার দিক থেকে ক্রিকেটে বিশ্বকাপের পরই এশিয়া কাপের অবস্থান।' সে জন্যই
বোধহয় ২০১১ বিশ্বকাপকালীন কিছু ব্যবস্থায় ফিরে যাওয়ার পরিকল্পনা আয়োজকদের।
যেমন মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামের আশপাশে যানবাহন চলাচলে
নিষেধাজ্ঞাও ফিরে আসতে পারে আবার। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি)
পরিচালক জানালেন সে রকমই, 'বিশ্বকাপের সময় ম্যাচের দিন মিরপুর ১০ নম্বর গোল
চক্কর, সনি সিনেমা হলের মোড় এবং প্রশিকার মোড় থেকে আর স্টেডিয়ামের দিকে
যানবাহন ঢুকতে দেওয়া হতো না। এশিয়া কাপের সময়ও ঠিক একই রকম
নিরাপত্তাবেষ্টনী রাখার প্রস্তাব আমরা ডিএমপির (ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ)
কাছে রেখেছি।'
সেই সঙ্গে বিশ্বকাপের সময়কার মতোই পুরো স্টেডিয়াম এলাকা 'ধূমপানমুক্ত' থাকবে। যে কারণে কোনো দর্শকই সিগারেট নিয়ে স্টেডিয়ামে ঢুকতে পারবেন না। আইসিসির মতো এসিসির (এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল) বাণিজ্যিক অংশীদারদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোনো প্রতিষ্ঠানের লোগো সংবলিত জার্সি, টি-শার্ট ও পোশাক পরে মাঠে ঢোকা যাবে না। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, এশিয়া কাপের টাইটেল স্পনসর যেহেতু হয়েছে মাইক্রোম্যাক্স মোবাইল, কাজেই মোবাইল সেট বাজারজাতকারী অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানের লোগো আছে এমন কোনো বস্তু নিয়ে কেউ স্টেডিয়ামে প্রবেশাধিকার পাবেন না। কাল আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এটাও জানানো হয়েছে যে এসিসির স্পনসরদের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ কোনো প্রতিষ্ঠানের লোগো সংবলিত 'ফোর' বা 'সিঙ্' লেখা কার্ড নিয়েও মাঠে ঢোকা যাবে না। যেকোনো রকম ক্যান, বোতল ও খাদ্যদ্রব্য নিয়ে ঢোকার ক্ষেত্রেও আছে নিষেধাজ্ঞা। মহিলাদের মেকআপ বঙ্ ও প্রসাধনী নিয়ে আসার ক্ষেত্রেও নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। কারো ব্যাগে এগুলো পাওয়া গেলে সঙ্গে সঙ্গেই ফেলে দেওয়া হবে এবং এ জন্য টিকিটধারী কোনো ক্ষতিপূরণ দাবি করতে পারবেন না বলেও জানানো হয়েছে। এসবের বাইরে টুটুল সবচেয়ে বেশি জোর দিচ্ছেন এ ব্যাপারটায়, 'অনেকে বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে আসেন। তাঁদের জন্য বলা, যেকোনো বয়সের শিশুদের জন্যও টিকিট লাগবে। মানে কোলের শিশু হলেও তাকে নিয়ে ঢুকতে হলে টিকিট দেখাতে হবে।' একবার ঢোকার পর বেরিয়ে গেলে ওই টিকিট দিয়ে আবার স্টেডিয়ামে প্রবেশ করা যাবে না বলেও নিশ্চিত করা হয়েছে সংবাদ সম্মেলনে।
যেটি আসলে আয়োজন করা হয়েছিল টিকিট বিক্রির বিস্তারিত জানাতেই। ২০১১ বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রির দায়িত্বে থাকা সিটি ব্যাংকের (বিশ্বকাপে অগ্রণী ব্যাংকও ছিল) ঢাকা ও ঢাকার বাইরের ২১টি শাখায় পাওয়া যাবে এশিয়া কাপের টিকিট। আজ থেকে টিকিট বিক্রি শুরু হচ্ছে তবে বিশ্বকাপের মতো গ্রাহকের আইডি কার্ড দেখানোর প্রয়োজন নেই। একজন গ্রাহক একবারে একটি ম্যাচের সর্বোচ্চ দুটি করে টিকিট কিনতে পারবেন। অর্থাৎ একজন একবারে সাত ম্যাচে ১৪টি টিকিট কিনতে পারবেন। ম্যাচপ্রতি ২৫ হাজার ৪৩৫ টিকিটের মধ্যে ব্যাংকের মাধ্যমে বিক্রি হবে ১৩ হাজার ৮৮১টি। সিটি ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান ব্যবসায়িক কর্মকর্তা সোহেল আর কে হোসাইন জানিয়েছেন, ১১ মার্চ এশিয়া কাপ শুরুর আগে টিকিট বিক্রির জন্য ছুটির দিনেও (৯ ও ১০ মার্চ, শুক্র-শনিবার) ব্যাংকের চারটি শাখা খোলা থাকবে।----(কালেরকন্ঠ)
সেই সঙ্গে বিশ্বকাপের সময়কার মতোই পুরো স্টেডিয়াম এলাকা 'ধূমপানমুক্ত' থাকবে। যে কারণে কোনো দর্শকই সিগারেট নিয়ে স্টেডিয়ামে ঢুকতে পারবেন না। আইসিসির মতো এসিসির (এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল) বাণিজ্যিক অংশীদারদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোনো প্রতিষ্ঠানের লোগো সংবলিত জার্সি, টি-শার্ট ও পোশাক পরে মাঠে ঢোকা যাবে না। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, এশিয়া কাপের টাইটেল স্পনসর যেহেতু হয়েছে মাইক্রোম্যাক্স মোবাইল, কাজেই মোবাইল সেট বাজারজাতকারী অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানের লোগো আছে এমন কোনো বস্তু নিয়ে কেউ স্টেডিয়ামে প্রবেশাধিকার পাবেন না। কাল আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এটাও জানানো হয়েছে যে এসিসির স্পনসরদের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ কোনো প্রতিষ্ঠানের লোগো সংবলিত 'ফোর' বা 'সিঙ্' লেখা কার্ড নিয়েও মাঠে ঢোকা যাবে না। যেকোনো রকম ক্যান, বোতল ও খাদ্যদ্রব্য নিয়ে ঢোকার ক্ষেত্রেও আছে নিষেধাজ্ঞা। মহিলাদের মেকআপ বঙ্ ও প্রসাধনী নিয়ে আসার ক্ষেত্রেও নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। কারো ব্যাগে এগুলো পাওয়া গেলে সঙ্গে সঙ্গেই ফেলে দেওয়া হবে এবং এ জন্য টিকিটধারী কোনো ক্ষতিপূরণ দাবি করতে পারবেন না বলেও জানানো হয়েছে। এসবের বাইরে টুটুল সবচেয়ে বেশি জোর দিচ্ছেন এ ব্যাপারটায়, 'অনেকে বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে আসেন। তাঁদের জন্য বলা, যেকোনো বয়সের শিশুদের জন্যও টিকিট লাগবে। মানে কোলের শিশু হলেও তাকে নিয়ে ঢুকতে হলে টিকিট দেখাতে হবে।' একবার ঢোকার পর বেরিয়ে গেলে ওই টিকিট দিয়ে আবার স্টেডিয়ামে প্রবেশ করা যাবে না বলেও নিশ্চিত করা হয়েছে সংবাদ সম্মেলনে।
যেটি আসলে আয়োজন করা হয়েছিল টিকিট বিক্রির বিস্তারিত জানাতেই। ২০১১ বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রির দায়িত্বে থাকা সিটি ব্যাংকের (বিশ্বকাপে অগ্রণী ব্যাংকও ছিল) ঢাকা ও ঢাকার বাইরের ২১টি শাখায় পাওয়া যাবে এশিয়া কাপের টিকিট। আজ থেকে টিকিট বিক্রি শুরু হচ্ছে তবে বিশ্বকাপের মতো গ্রাহকের আইডি কার্ড দেখানোর প্রয়োজন নেই। একজন গ্রাহক একবারে একটি ম্যাচের সর্বোচ্চ দুটি করে টিকিট কিনতে পারবেন। অর্থাৎ একজন একবারে সাত ম্যাচে ১৪টি টিকিট কিনতে পারবেন। ম্যাচপ্রতি ২৫ হাজার ৪৩৫ টিকিটের মধ্যে ব্যাংকের মাধ্যমে বিক্রি হবে ১৩ হাজার ৮৮১টি। সিটি ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান ব্যবসায়িক কর্মকর্তা সোহেল আর কে হোসাইন জানিয়েছেন, ১১ মার্চ এশিয়া কাপ শুরুর আগে টিকিট বিক্রির জন্য ছুটির দিনেও (৯ ও ১০ মার্চ, শুক্র-শনিবার) ব্যাংকের চারটি শাখা খোলা থাকবে।----(কালেরকন্ঠ)